লন্ডন মুসলমান সম্প্রদায় Can Be Fun For Anyone
লন্ডন মুসলমান সম্প্রদায় Can Be Fun For Anyone
Blog Article
(পিয়া মোর) ডাকে পথে বাঁকা তব নয়না।। ত্যজিয়া লোক-লাজ সুখ-সাধ গৃহ-কাজ,
জানা গেছে, রমজান মাসেই মূলত বড় আয় হয় ইস্ট লন্ডন মসজিদের। দানের জন্য রমজানে সাধারণ মুসল্লিদের নিকট নানা রকমের আবেদন থাকে। বিগত রমজানেও বিভিন্ন আপিলের মাধ্যমে ইস্ট লন্ডন মস্ক ৪ লাখ ৪৪ হাজার ১৯১ পাউন্ড নগদ সংগ্রহ করেছে। এর বাইরে করজে হাসানা ও দানের আরও ৩ লাখ ৬২ হাজার ১৮২ পাউন্ডের অঙ্গীকার করেছেন বিভিন্নজন। এই হিসাবে এবারের শুধু রমজান মাসেই কমিউনিটির কাছ থেকে ৮ লাখ পাউন্ডেরও বেশি তহবিল সংগ্রহ করা হয়।
ঢাকা-ওয়াশিংটনের সম্পর্ক সহজ করার ক্ষেত্রে ভারতের যা ভূমিকা২৪ মে ২০২৩
তিনি বলেছিলেন, 'গুরু মানে যিনি সবকিছু জানেন। আমি তেমন কিছুই না। ভালোবেসে তারা হয়ত আমাকে গুরু নামে ডাকেন।'
চট্টগ্রামের পটিয়াতে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে ঠিক কী ঘটেছে?
৪ বছর পর কলকাতার কনসার্টে জেমস, কবে গাইবেন রকস্টার?
তিনি সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, রামাদ্বান আমাদেরকে একত্রে মিলিত হওয়ার সুযোগ করে দেয় । ইফতারে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা পারস্পারিক কুশল বিনিময় করতে পারি। প্রতি বছরই আমরা বাংলা মিডিয়ার সাংবাদিকদের নিয়ে ইফতার মাহফিল আয়োজন করি সঙ্গীত শিল্পী জেমস এবং আমাদের বহুমুখী কার্যক্রমের আপডেট দিয়ে থাকি। সাংবাদিকগণ সারাবছর মসজিদের বহুমুখী কার্যক্রমের সংবাদ প্রচার ও প্রকাশ করে এই মসজিদের অগ্রযাত্রায় ভুমিকা রেখে থাকেন । ইস্ট লন্ডন মসজিদ ইউরোপের অন্যতম বৃহৎ মসজিদ ও ধর্মীয় সেন্টার হওয়ার পেছনে সাংবাদিকদের ভুমিকা অগ্রগণ্য।
রাজনীতিবিদ এবং সরকারি কর্মকর্তাসহ বাংলাদেশি কিছু নাগরিকের বিরুদ্ধে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাড়ি কমিউনিটি ইস্ট লন্ডন মসজিদের প্রেস ব্রিফিং ও ইফতার মাহফিল: ১.৮ মিলিয়নপাউন্ড ক্বরজে হাসানা...
পাকিস্তানি স্বামী, বাংলাদেশি স্ত্রী কেন ভুয়া পরিচয়ে ১০ বছর ধরে ভারতে?
উদ্বোধনী বক্তব্যে ইস্ট লন্ডন মসজিদের সিইও জুনাইদ আহমেদ আগত অতিথিদের স্বাগত জানিয়ে ইফতার মাহফিলে অংশগ্রহণের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। বিশেষ করে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ওসমান কোরে এরতাস এবং মালয়েশিয়ান রাষ্ট্রদূত দাতো জাকরি জাফরের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
লু’র বক্তব্যে উঠে এসেছে বলে মনে করেন তারা।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর আলী রীয়াজ বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে গণতন্ত্র, নির্বাচন, মানবাধিকার, শ্রম অধিকার কিংবা মত প্রকাশের মতো ইস্যুগুলো নিয়ে একটি মূল্যবোধ ভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতির কথা চিন্তা করেছিলো। কিন্তু সে পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হয়নি।
ভয়-ভীতিতে চিকিৎসক, অধিদপ্তরে অচলাবস্থা, উপদেষ্টা নীরব